রাত ১২:০১ মিনিট। অনেক ভেবেচিন্তে তার নাম্বারে ডায়াল করলাম। রিং হচ্ছে
আর আমার ভেতরটা ধুরুধুরু করছে। হার্টবির্ট কন্ট্রোলে রাখার ব্যর্থ চেষ্টা
করে যাচ্ছি তবুও। আমি জানি ফোনটা কখনোই রিসিভ হবে না। আমাকে খাটিয়ায় করে
কবরের দিকে নিয়ে যাওয়ার সময় যদি কেউ একজন আমার ফোন থেকে আমার মৃত্যু সংবাদ
জানানোর জন্য এই নাম্বারে কল করে তবুও ফোনটা রিসিভ হবে না, আসবে না কোনো
রিভার্স কলও।
তবুও মিছে ভাবনা ভেতরে আকুলিবিকুলি করে চলছে। ও ফোন রিসিভ করলে আমি কী বলবো। আমার গলা দিয়ে কি কথা বেরুবে। আমি কথা গুলিয়ে ফেলবো না তো। নাকি কথা বলতে গেলে স্বপ্নের মতো আমাকে বোবায় ধরবে। ভাবতে ভাবতেই দুটো কলের সমাপ্ত হলো। ফোন রিসিভ হলো না।
তবুও মিছে ভাবনা ভেতরে আকুলিবিকুলি করে চলছে। ও ফোন রিসিভ করলে আমি কী বলবো। আমার গলা দিয়ে কি কথা বেরুবে। আমি কথা গুলিয়ে ফেলবো না তো। নাকি কথা বলতে গেলে স্বপ্নের মতো আমাকে বোবায় ধরবে। ভাবতে ভাবতেই দুটো কলের সমাপ্ত হলো। ফোন রিসিভ হলো না।
আচ্ছা, ও কি আমার কলটা দেখেছে। নাকি ফোনটা ওর কাছেই ছিল না। নাকি আমার
নাম দেখেই ফোনটা হাতে তুলে রিংটোন সাইলেন্ট করে আবার ফোনটা রেখে দিয়েছে।
আমার নাম্বার দেখে কি ও বিরক্ত হয়েছে নাকি প্রথম উইশ করার এই পাগলামো দেখে
ঠোঁটের কোনে মুচকি হাসি মেখে ফোন রাখতে রাখতে অজান্তেই বলে উঠেছে, পাগল
একটা।
জানি না। আমি এসবের কিচ্ছুই জানি না। আমার ভাবনায় তবুও আমি সব মিশিয়ে নিয়েছি। যেভাবে ভাবনায় মিশে আছে এক পাক্ষিক ভালোবাসার গল্পটা। একটা গল্প ডালপালা ছড়ানোর জন্য কতো আর্তনাদ করে যাচ্ছে। প্রসব বেদনার অবসান ঘটিয়ে বাস্তবে বেড়ে উঠতে চাচ্ছে। কেবল তার গুটিয়ে নেয়া হাত সবকিছু নাখোস করে দিচ্ছে।
ইদানিং বড্ড অসুখ করে আমার। ভেতরে ভেতরে কুঁকড়ে উঠি। থেমে থেমে। রুদ্র গোস্বামীকে জিজ্ঞেস করতেই তিনি বলে দিলেন আমার অসুখের কথা।
"গা পোড়েনি, জ্বর নয়, তবুও বিস্বাস মুখ
আমাকে পেয়ে বসেছে তোমাকে দেখার দীর্ঘ অসুখ।"
কি ভয়াবহ ব্যাপার। বিজ্ঞানের এই যুগে আমার অসুখ সারানোর মতো কোনো ডাক্তার নেই।
জানি কেউ অপেক্ষা করে না আমার উইশের জন্য। কারো পাহাড়সমান ইগো কখনোই পরাজিত হবে না। তবুও সে নাহয় জেতার দলেই থাকুক, আমি বেহায়ার হয়েই বলি...
"শুভ জন্মদিন হার্টলেস কার্ডিওলজিস্ট"
ভালোবাসায় থেকো, ভালোবাসায় রেখো।
ওহ হ্যাঁ.. শুধু আমার এবং আমাকে।
জানি না। আমি এসবের কিচ্ছুই জানি না। আমার ভাবনায় তবুও আমি সব মিশিয়ে নিয়েছি। যেভাবে ভাবনায় মিশে আছে এক পাক্ষিক ভালোবাসার গল্পটা। একটা গল্প ডালপালা ছড়ানোর জন্য কতো আর্তনাদ করে যাচ্ছে। প্রসব বেদনার অবসান ঘটিয়ে বাস্তবে বেড়ে উঠতে চাচ্ছে। কেবল তার গুটিয়ে নেয়া হাত সবকিছু নাখোস করে দিচ্ছে।
ইদানিং বড্ড অসুখ করে আমার। ভেতরে ভেতরে কুঁকড়ে উঠি। থেমে থেমে। রুদ্র গোস্বামীকে জিজ্ঞেস করতেই তিনি বলে দিলেন আমার অসুখের কথা।
"গা পোড়েনি, জ্বর নয়, তবুও বিস্বাস মুখ
আমাকে পেয়ে বসেছে তোমাকে দেখার দীর্ঘ অসুখ।"
কি ভয়াবহ ব্যাপার। বিজ্ঞানের এই যুগে আমার অসুখ সারানোর মতো কোনো ডাক্তার নেই।
জানি কেউ অপেক্ষা করে না আমার উইশের জন্য। কারো পাহাড়সমান ইগো কখনোই পরাজিত হবে না। তবুও সে নাহয় জেতার দলেই থাকুক, আমি বেহায়ার হয়েই বলি...
"শুভ জন্মদিন হার্টলেস কার্ডিওলজিস্ট"
ভালোবাসায় থেকো, ভালোবাসায় রেখো।
ওহ হ্যাঁ.. শুধু আমার এবং আমাকে।
No comments:
Post a Comment