প্রেমিক আর চোরের মাঝে বড্ড মিল আছে। দুজনকেই পরিবারের চোখ ফাঁকি দিয়ে
কাজ চালিয়ে যেতে হয়। ঘরে থাকলে একদমই আমার একমাত্র গার্লফ্রেন্ডটার সাথে
কথা বলতে পারি না। ফিসফিস করে আর কতক্ষণ কথা বলা যায়। তাই বের হয়ে রাস্তার
পাশে দাঁড়িয়ে কথা বলতেছি....
- বেইবি, আমরা কোথায় হানিমুন করবো জানো?
- কোথায় বাবু?
- পাতায়া।
- পাতায়? পাতায় কেন? গাছতলায় লতাপাতা কুড়িয়ে সেখানে হানিমুন?
- আরেহ, পাতায় নয় পাগলী, পাতায়া বীচ, থাইল্যান্ড।
- উমা, সত্যি?
- থ্রিপল সত্যি।
- তাহলে চলো কালই বিয়ে করি এবং এক সপ্তাহ পর থাইল্যান্ড চলে যাই।
- শোনো, একটু…
- বেইবি, আমরা কোথায় হানিমুন করবো জানো?
- কোথায় বাবু?
- পাতায়া।
- পাতায়? পাতায় কেন? গাছতলায় লতাপাতা কুড়িয়ে সেখানে হানিমুন?
- আরেহ, পাতায় নয় পাগলী, পাতায়া বীচ, থাইল্যান্ড।
- উমা, সত্যি?
- থ্রিপল সত্যি।
- তাহলে চলো কালই বিয়ে করি এবং এক সপ্তাহ পর থাইল্যান্ড চলে যাই।
- শোনো, একটু…
বলতেই হঠাৎ পেছন থেকে খোঁচা মেরে একজন জিজ্ঞেস করতে লাগল,
- ভাই লিটনের ফ্ল্যাট-টা কোনদিকে?
প্রশ্ন শুননেই লোকটার চোখের দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসি দিলাম। কি ব্যাপার, লিটনের ফ্ল্যাটে এভাবে কেউ ঢোল বাজিয়ে যায় নাকি! নাহ, লোকটা তার অবস্থানে অনড়, একটুও হাসলো না। আমি আশেপাশে তাকিয়ে কাউকে দেখতে পাচ্ছি না। লোকটা একাই। উনি একা একা লিটনের ফ্লাটে গিয়ে কী করবে। জীবনে কাউকে একা লিটনের ফ্ল্যাটে যেতে শুনিনি।
এ পরিস্থিতিতে মুচকি না হাসলে কথা চালিয়ে যাওয়া কষ্টকর হবে। ফোনটা রেখে হাসি হাসি মুখে বললাম,
- সাথের জন কই? পরে আসবে?
- কে ভাই? আমি তো একাই আসছি।
কি বাজে ব্যাপার। তবে কি লোকটা আমি যে লিটনের ফ্ল্যাটের গল্প জানি সেটাও জানে না, নাকি সত্যি সত্যি এ পাড়ায় লিটন নামের কেউ আছে যিনি ফ্ল্যাট ভাড়া দেন।
বললাম, আপনাকে কে দিল এই লিটনের ফ্ল্যাটের ঠিকানা?
লোকটি বলল, ভাইয়া আমি নতুন আসছি এই শহরে। কয়েকদিন যাবত বাসা খুঁজতেছি। তো ওখাানে দেখলাম লেখা 'ফ্ল্যাট ভাড়া হবে' নিচে নাম লেখা 'লিটন' । ফোন করলাম বন্ধ পাচ্ছি। তাই সামনে এসে আপনাকে জিজ্ঞেস করলাম।
গল্প - লিটনের ফ্ল্যাট।
- ভাই লিটনের ফ্ল্যাট-টা কোনদিকে?
প্রশ্ন শুননেই লোকটার চোখের দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসি দিলাম। কি ব্যাপার, লিটনের ফ্ল্যাটে এভাবে কেউ ঢোল বাজিয়ে যায় নাকি! নাহ, লোকটা তার অবস্থানে অনড়, একটুও হাসলো না। আমি আশেপাশে তাকিয়ে কাউকে দেখতে পাচ্ছি না। লোকটা একাই। উনি একা একা লিটনের ফ্লাটে গিয়ে কী করবে। জীবনে কাউকে একা লিটনের ফ্ল্যাটে যেতে শুনিনি।
এ পরিস্থিতিতে মুচকি না হাসলে কথা চালিয়ে যাওয়া কষ্টকর হবে। ফোনটা রেখে হাসি হাসি মুখে বললাম,
- সাথের জন কই? পরে আসবে?
- কে ভাই? আমি তো একাই আসছি।
কি বাজে ব্যাপার। তবে কি লোকটা আমি যে লিটনের ফ্ল্যাটের গল্প জানি সেটাও জানে না, নাকি সত্যি সত্যি এ পাড়ায় লিটন নামের কেউ আছে যিনি ফ্ল্যাট ভাড়া দেন।
বললাম, আপনাকে কে দিল এই লিটনের ফ্ল্যাটের ঠিকানা?
লোকটি বলল, ভাইয়া আমি নতুন আসছি এই শহরে। কয়েকদিন যাবত বাসা খুঁজতেছি। তো ওখাানে দেখলাম লেখা 'ফ্ল্যাট ভাড়া হবে' নিচে নাম লেখা 'লিটন' । ফোন করলাম বন্ধ পাচ্ছি। তাই সামনে এসে আপনাকে জিজ্ঞেস করলাম।
গল্প - লিটনের ফ্ল্যাট।
No comments:
Post a Comment