হম।
স্টল নং 159
পাওয়া যাবে।
নাহ, আগেরটাই।
ইনবক্সে চার- পাঁচ(শ) জনকে এসব উত্তর দিতে দিতে কিবোর্ড হ্যাং হয়ে গেছে। তাই বন্ধুর কিবোর্ড ধার করে এই পোস্টটা লিখলাম। ওহ, বলছিলাম আমার প্রথম বই 'নিষিদ্ধ দ্বিপদী'র কথা। যাদের গতবছর মহাব্যস্ততায় কেটেছে, বাসায় থাকলেও 'নিষিদ্ধ দ্বিপদী' পড়ার জন্য মন পড়ে ছিল বইমেলায়, 'নিষিদ্ধ দ্বিপদী' ছাড়া যারা বইয়ের সেল্ফ অপূর্ণ মনে করছেন কিংবা দেখি এতোএতো নাম শুনেছি কোন ছাইপাঁশ লিখছে দেখি, পড়ে একটা নেগেটিভ রিভিউ দিয়ে ওনার এই তোড়জোড় ছুটিয়ে দিচ্ছি, এরকমটা ভাবছেন। তাদের জন্য বলছি, গতবছরের মতো 'নিষিদ্ধ দ্বিপদী' এবারও শোভা পাচ্ছে বইমেলার পুরোটা জুড়ে।
কীভাবে আসবেনঃ
দেশের যেকোন প্রান্ত থেকে রাজধানী ঢাকায় চলে আসুন। তারপর যেকোন অন্ধ, বোবা লোককে জিজ্ঞেস করুন, '"অ্যাঁ মিয়া ভাই, বইমেলা কোথায় হচ্ছে, কীভাবে যাবো।” সে আপনাকে পথ বাতলে দেবে।
যাদের শিডিউল মাসের প্রথমেই করা শেষ তাই কোনোভাবেই আসতে পারবেন না, তাদের জন্য রয়েছে হোম ডেলিভারি সিস্টেম। আর সিস্টেম পরিচালনার দায়িত্বে আছেন Rijvi Ahmed Jibran ভাই। জাস্ট ইনবক্সে হিম।
মেলায় কোন ব্যাগ নিয়ে ঢুকবার দরকার নেই। প্রকাশক সোহানুর রহিম শাওন ভাই বলছে, যত কপি 'নিষিদ্ধ দ্বিপদী' ততকপি ব্যাগ ফ্রি। তাই বই কীভাবে নিবেন সেটার চিন্তা শাওন ভাইয়ের উপর ছেড়ে দিন। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঢুকেই 159 নাম্বার স্টলের যেকোন একজনকে জিজ্ঞেস করুন যে, "ভাই শুনেছি পরিবার প্রকাশনীতে রাজীব নন্দীর 'নিষিদ্ধ দ্বিপদী' পাওয়া যায়, সেটা কোন দিকে?" সে আপনাকে সুন্দরভাবে পথ দেখিয়ে দেবে।
অফারঃ
প্রতিদিন মেলায় প্রথম পাঁচজন নিষিদ্ধ দ্বিপদী ক্রেতা পাবেন এক পিস চিনি দিয়ে বানানো মিষ্টি। এটা শাওন ভাইয়ের পক্ষ থেকে। তাই বই কেনার সময় জিজ্ঞেস করবেন, আপনি কত নাম্বার। যদিও ওরা সবসময়ই ছয় থেকেই গোণা শুরু করে।
সতর্কবাণীঃ
'নিষিদ্ধ দ্বিপদী'কে নকল করে এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী তাদের মানিব্যাগ ফুলাচ্ছে, সুইস ব্যাংকে টাকা জমাচ্ছে সেই সাথে গুলশানে ফ্ল্যাট কিনতেছে। তাই কেনার সময় কমেন্টে দেয়া বইয়ের কভার ও পরিবার প্রকাশনীর মনোগ্রাম দেখে আসল বই কিনুন।
ধন্যবাদ।
বই পড়ুন। আর লেখকের সমালোচনা করুন।
ভালোবাসা অফুরান।
স্টল নং 159
পাওয়া যাবে।
নাহ, আগেরটাই।
ইনবক্সে চার- পাঁচ(শ) জনকে এসব উত্তর দিতে দিতে কিবোর্ড হ্যাং হয়ে গেছে। তাই বন্ধুর কিবোর্ড ধার করে এই পোস্টটা লিখলাম। ওহ, বলছিলাম আমার প্রথম বই 'নিষিদ্ধ দ্বিপদী'র কথা। যাদের গতবছর মহাব্যস্ততায় কেটেছে, বাসায় থাকলেও 'নিষিদ্ধ দ্বিপদী' পড়ার জন্য মন পড়ে ছিল বইমেলায়, 'নিষিদ্ধ দ্বিপদী' ছাড়া যারা বইয়ের সেল্ফ অপূর্ণ মনে করছেন কিংবা দেখি এতোএতো নাম শুনেছি কোন ছাইপাঁশ লিখছে দেখি, পড়ে একটা নেগেটিভ রিভিউ দিয়ে ওনার এই তোড়জোড় ছুটিয়ে দিচ্ছি, এরকমটা ভাবছেন। তাদের জন্য বলছি, গতবছরের মতো 'নিষিদ্ধ দ্বিপদী' এবারও শোভা পাচ্ছে বইমেলার পুরোটা জুড়ে।
কীভাবে আসবেনঃ
দেশের যেকোন প্রান্ত থেকে রাজধানী ঢাকায় চলে আসুন। তারপর যেকোন অন্ধ, বোবা লোককে জিজ্ঞেস করুন, '"অ্যাঁ মিয়া ভাই, বইমেলা কোথায় হচ্ছে, কীভাবে যাবো।” সে আপনাকে পথ বাতলে দেবে।
যাদের শিডিউল মাসের প্রথমেই করা শেষ তাই কোনোভাবেই আসতে পারবেন না, তাদের জন্য রয়েছে হোম ডেলিভারি সিস্টেম। আর সিস্টেম পরিচালনার দায়িত্বে আছেন Rijvi Ahmed Jibran ভাই। জাস্ট ইনবক্সে হিম।
মেলায় কোন ব্যাগ নিয়ে ঢুকবার দরকার নেই। প্রকাশক সোহানুর রহিম শাওন ভাই বলছে, যত কপি 'নিষিদ্ধ দ্বিপদী' ততকপি ব্যাগ ফ্রি। তাই বই কীভাবে নিবেন সেটার চিন্তা শাওন ভাইয়ের উপর ছেড়ে দিন। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঢুকেই 159 নাম্বার স্টলের যেকোন একজনকে জিজ্ঞেস করুন যে, "ভাই শুনেছি পরিবার প্রকাশনীতে রাজীব নন্দীর 'নিষিদ্ধ দ্বিপদী' পাওয়া যায়, সেটা কোন দিকে?" সে আপনাকে সুন্দরভাবে পথ দেখিয়ে দেবে।
অফারঃ
প্রতিদিন মেলায় প্রথম পাঁচজন নিষিদ্ধ দ্বিপদী ক্রেতা পাবেন এক পিস চিনি দিয়ে বানানো মিষ্টি। এটা শাওন ভাইয়ের পক্ষ থেকে। তাই বই কেনার সময় জিজ্ঞেস করবেন, আপনি কত নাম্বার। যদিও ওরা সবসময়ই ছয় থেকেই গোণা শুরু করে।
সতর্কবাণীঃ
'নিষিদ্ধ দ্বিপদী'কে নকল করে এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী তাদের মানিব্যাগ ফুলাচ্ছে, সুইস ব্যাংকে টাকা জমাচ্ছে সেই সাথে গুলশানে ফ্ল্যাট কিনতেছে। তাই কেনার সময় কমেন্টে দেয়া বইয়ের কভার ও পরিবার প্রকাশনীর মনোগ্রাম দেখে আসল বই কিনুন।
ধন্যবাদ।
বই পড়ুন। আর লেখকের সমালোচনা করুন।
ভালোবাসা অফুরান।

No comments:
Post a Comment